৬ষ্ঠ সংখ্যা, জানুয়ারি ২০১৪
শ্রেষ্ঠত্ব নির্ধারণ শিল্পে নয়, পুঁজিতে
কাহিনীলেখ্য-এক দুনিয়ার মসনদ দখল করতে চায় খলনায়ক। বরাবরের মতোই নায়ক বাধা হয়ে দাঁড়ায়। একপর্যায়ে নায়িকাকে ধরে নিয়ে যায় খলনায়ক, সঙ্গে নায়কও ধরা পড়ে। আর নায়ককে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ দেয় পার্শ্ব-নায়িকা, যে একসময় খলনায়কের দলে যোগ দিয়েছিলো। এরপর খলনায়কের হাত থেকে নিজেকে
সমসাময়িক বিশ্ব রাজনীতির বর্ধিত সংস্করণ
ব্রিটিশ লেখক, সাংবাদিক ও নৌবাহিনীর সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা ইয়ান ফ্লেমিং সৃষ্ট একটি কাল্পনিক চরিত্র জেমস বন্ড। ফ্লেমিং তার ১২টি উপন্যাস ও দুটি ছোটো গল্পে জেমস বন্ডের কথা বলেছেন। ১৯৬৪ সালে তার মৃত্যুর পর আরো সাতজন লেখক একই আদলে এই চরিত্র নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেন;
লাইট, ক্যামেরা, অ্যাকশন : চলচ্চিত্র-ময়দানে যুদ্ধ
তৃষ্ণা ওদের মেটে না তামাম দুনিয়ার ঐশ্বর্যেও ওরা চায় তাই টাকার পাহাড় তুলতে ওদেরি জন্যে খুন করো, নিজে খুন হও ওরা যাতে পারে টাকার পাহাড় তুলতে। খোলাখুলি ওরা বলে না মোটেই মরা ডালে দেয় ঝুলিয়ে রঙীন লণ্ঠন মিথ্যাকে ফুলবাবুটি সাজিয়ে বড় রাস্তায় ঘোরায় চুমকি-বসানো জেল্লার
বাংলা চলচ্চিত্রের হালচাল : ‘আকালের সুযোগ’ নিয়েছেন অনন্ত
১. বাংলা চলচ্চিত্রে শাকিব খান একজন তারকা, তাতে সন্দেহ নেই; অনন্ত জলিলও তাই। কিন্তু আলোচিতের জমিনে প্রসারতার প্রশ্নে অনন্ত কোনো ক্ষেত্রে শাকিবের চেয়ে বিস্তৃত। বাড়তি সেই আয়তনটুকুর কারণেই বাংলা চলচ্চিত্র-জগতে অনন্ত এখন অপেক্ষাকৃত বেশি আলোচিত। আমার মতে, সেই বেশ-কম
প্রামাণ্যচিত্রের বিবর্তন : সত্যের খোঁজে, শিল্পের তাড়নায়
‘Art is a lie that makes us realize the truth’ —Pablo Picassoএক.প্রামাণ্যচিত্র কী? এ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া কঠিন,অনেকের মতে অসম্ভব। তবে সাদামাটাভাবে চিন্তা করলে আসলে যতোটা হয়তো বলা হয়,ততোটা নয়। কেননা, একজন সাধারণ দর্শক তো খুব সহজেই বুঝতে পারেন এটি ‘প্রামাণ্যচিত্র’ না ‘কাহিনীচিত্র’। কিন্তু, একটু গভীরভাবে
মৈনাকের বেডরুম ও অন্যান্য চলচ্চিত্র, ‘ভাঙা-ভাঙা’ খেলা আবার ‘গড়া’
অ্যাথেন্সের নিকটবর্তী পাইরিউস বন্দরের প্রবীণ বণিক সিফালাসকে প্রশ্ন করেছিলেন সক্রেটিস, ‘...তোমার কাছে আমার সেই জিজ্ঞাসা সিফালাস। কবিরা যাকে বলেন ‘বার্ধক্যের বেলাভূমি’ তুমি আজ সেখানে উপস্থিত হয়েছ। তুমি আমায় বলো, প্রবুদ্ধ! জীবনের দিগন্ত কি সত্যিই দুর্গম?’১ মৈনাকের
রাস্তার একপাশে শুটিং ইউনিট প্রস্তুত। ক্যামেরা, অভিনেতা ও অন্যান্য কলা-কৌশলীরা নিজেদের কাজ নিয়ে পুরো ব্যস্ত। যথারীতি শুটিংও শুরু হয়, কিন্তু পরিচালক মানে ডিরেক্টরস-মিডিয়ার ডিরেক্টর কোথায়? কোনো এক ‘গায়েবি আওয়াজে’ একের পরে এক ক্লান্তিহীন শট্ নেওয়া চলে। কারো কাজে যেনো
আফ্রিকার চলচ্চিত্র : হার না-মানা মানুষের বিশ্বস্ত সহচর
শুরুর আগে সৃষ্টির পর থেকে একটা ভূখণ্ড হিসেবেই পরিচিত ছিলো পৃথিবী। অর্থাৎ পৃথিবী শব্দটি উচ্চারণ হলেই আমাদের মাথায় খেলে যায় নির্দিষ্ট একটা ভূখণ্ডের মানচিত্র। কিন্তু একটা সময় সেই ভূখণ্ড আর এক থাকেনি। এর মধ্যে দাগ কেটে, কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে, পিলার বসিয়ে আবার কোথাওবা
মানব সভ্যতার ইতিহাসের প্রতিটি যুগ বা কালপর্বেরই কোনো না কোনো প্রাধান্যশীল শিল্পমাধ্যম থাকে। প্রাচীন ভারতবর্ষের ছিলো মহাকাব্য, প্রাচীন গ্রিসের ট্র্যাজেডি, ১৮ শতকের উপন্যাস আর ঊনবিংশ শতাব্দীর আলোকচিত্র। বিংশ শতাব্দীর শুরু থেকে আজ পর্যন্ত যে শিল্পমাধ্যমটি প্রাধান্যবিস্তার
সত্যজিৎ পরবর্তী ভারতিয় চলচ্চিত্রে যেকজন নির্মাতা আলো ছড়িয়েছেন তাদের মধ্যে শ্যাম বেনেগাল (Shyam Benegal) অন্যতম। একাধারে নির্মাতা, চলচ্চিত্র-শিক্ষক ও লেখক এই মানুষটির জন্ম ১৯৩৪ সালের ১৪ ডিসেম্বর ভারতের হায়দ্রাবাদের আলওয়ালে। ১২ বছর বয়সে বাবা শ্রীধর বি. বেনেগালের দেওয়া
বেহুলা-আলেয়া-চম্পার পর এবার জোস্না বিবিদের পালা
আমরা কেবলই হাঁটছি তো হাঁটছি। পথটা পিচ ঢালা কিন্তু চারধারে গাছ কই! একটার পর একটা যেনো কামাতুর, স্বার্থান্বেষী চোখ দিয়ে সাজানো। অগ্রভাগে এগোতে হলে ওই চোখের দিকে তাদের মতো করে চাইতে হয়। কেননা ওই চোখ সাধারণের নয়; তা ক্ষমতার, নিয়ন্ত্রণের। নিজের মতো করে কিছু করতে চাইলেও
রাজনৈতিক চলচ্চিত্রে কাজী হায়াৎ, আইজেনস্টাইন-চ্যাপলিনের ব্যর্থ উত্তরসূরি
ভারতিয় উপমহাদেশ অনেক ভাষা, ধর্ম, বর্ণ, শ্রেণির মানুষের আবাসস্থল হলেও জাতিতে সবাই হিন্দু। কারণ হিন্দু কোনো ধর্মের নাম নয়; সিন্ধু নদীর তীরবর্তী মানুষদের বলা হতো হিন্দ। আর এই হিন্দ থেকেই হিন্দু শব্দের ব্যবহার। হিন্দুদের ধর্মীয় আচার মূলত সনাতন বৈদিক ধর্ম বা পৌরাণিক
জনকল্যাণ রাষ্ট্রের দন্তহীন ব্যাঘ্র
যেসব উদ্দেশ্য নিয়ে সমাজে মানুষের বসবাস, এর মধ্যে অন্যতম তার ‘ভালো’ থাকতে চাওয়া। কিন্তু কী সেই ‘ভালো’ থাকা! তবে হ্যাঁ, সেই ‘ভালো’ থাকতে গিয়ে ‘আমরা যে তিনটি সামাজিক সত্তাকে এড়িয়ে চলি, তারা হলো মাস্তান, পুলিশ ও রাজনৈতিক নেতা। মনে মনে আমরা প্রত্যেকেই এদেরকে ঘৃণা করি।’১
পিতা : অসাম্প্রদায়িক মুক্তিযুদ্ধের সাম্প্রদায়িক উপস্থাপন
১. শব্দ হিসেবে—জাত, জাতি, জাতীয়তা এগুলো একেবারেই নবীন। মানুষ যখন গুহায় কিংবা জঙ্গলে বসবাস করতো তখন শব্দগুলোর ব্যবহার ছিলো না। আদিম সাম্যবাদী সমাজের ক্ষয়িষ্ণু পর্যায়ে ও দাস সমাজের শুরুর দিকে মানুষের মধ্যে আমিত্ব মানে এটি আমার—এ বোধ জন্মেছিলো। তারা যখন গোষ্ঠীবদ্ধভাবে বসবাস
সোনার গহনা থেকে ঠিকরে বেরিয়ে আসা আগুনের নাম গয়নার বাক্স
১৮৯৫ সালে লুমিয়ের ভ্রাতৃদ্বয়ের হাত ধরে চলচ্চিত্রের যাত্রা শুরু হলেও তাকে শিল্প হিসেবে গ্রহণ করতে নারাজ ছিলেন অনেক ‘চলচ্চিত্রবোদ্ধা’। তখন চলচ্চিত্রের বাণিজ্যিক দিকটিই ছিলো প্রধান বিবেচ্য, শিল্প তথা মানুষের উপস্থিতি তখনো চলচ্চিত্রে মুখ্য হয়ে ওঠেনি। ১৯১৭ সালে
উৎসব : সুখ সন্ধানের নিষ্ফল আয়োজন
আনন্দধারা বহিছে ভুবনে, দিনরজনী কত অমৃতরস উথলি’ যায় অনন্ত গগনে॥ পান করে রবি শশী অঞ্জলি ভরিয়া সদা দীপ্ত রহে অক্ষয় জ্যোতি নিত্য পূর্ণ ধারা জীবনে কিরণে॥ ‘বিশ্বকবি এই সঙ্গীতখণ্ডে বিশ্বে যে আনন্দধারা অবলোকন করছেন, প্রাকৃতজনের কাছে তা দৃষ্টির অগোচর। কিন্তু তাদের ভুবনেও
মন্ট্যাগ থেকে স্নোডেন, আত্মার মুক্তির কথা বলে
মতাদর্শ মানেই চোখের ঠুলি, উল্টা-ইমেজ, ক্যামেরা-অবস্কিউরা। মতাদর্শ মানেই সত্য-মিথ্যা নির্ণয়ের মাতব্বরি। কোড অব কন্ডাক্ট। মতাদর্শ মানেই শাস্ত্র। শাস্ত্র চিরকাল শাসন-সাধনের উপায়-যন্ত্র-হাতিয়ার। মানুষের ওপর মানুষের শাসন আমার কাছে অগ্রহণযোগ্য। তা সে যে শাস্ত্র-মতাদর্শ-থিওক্রেসির দোহাই
একজন শিল্পীর মৃত্যু-গন্ধ-ভরা কৌশিক গাঙ্গুলীর শব্দ
মরণের ধরন অজস্র। একেক জন একেক উপায়ে মারা যায়। শারীরিক মরণের বাইরেও আছে আরো হাজার রকম মরণ। কেবলমাত্র মরে গিয়েই অমর হতে পারেন মহান মানুষেরা। মরণের পরে শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, টান, স্মরণ উপচে পড়ে বেশিরভাগ সময়। ফুলে, গানে, কবিতায়, ছবিতে মৃতের নাম, পরিচয়, কর্মের রঙ, সুবাস, সুর
‘অনেক সমকালীন পরিচালক রয়েছে, তবে ঋতু হচ্ছে আধুনিক পরিচালক’
ঋতু ছিলেন, আমাদের মাঝে থাকবেনও; অসম্ভব মেধাবী, সাহসী এই মানুষটিকে স্মরণ না করে আমাদের কোনো উপায়ও থাকবে না। ঋতুপর্ণের মৃত্যুদিনে (৩০ মে ২০১৩) ‘মনে রেখ’ শিরোনামে ভারতের স্যাটেলাইট চ্যানেল ‘স্টার আনন্দ’ একটি স্মরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সুমনের সঞ্চালনায় ঋতুর অত্যন্ত কাছের
একজন ঘুঘু নির্মাতার ‘হোয়াট ইজ লাভ’ সিনেমা
অহেতুক ভূমিকায় বিজ্ঞাপনের ভাবধরা নির্মাতারা আমাদের এই মিডিয়া জগতের একটা বড়ো শাখা এবং খানিকটা প্রভাবশালী অংশের নাম বিজ্ঞাপনচিত্র। টেলিভিশন-বিজ্ঞাপন নির্মাতারা অনেক বেশি সচ্ছল, এরা সেকেন্ডের হিসাবে অনেক বেশি আয়োজন করে, যা টেলিভিশন-নাটক নির্মাতাদের অবাক করে দেয়।
(তারিখ : ২৬ জুন ২০১৩, স্থান : ১২৩ রবীন্দ্র কলাভবন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।) কাজী মামুন হায়দার : উপস্থিত সবাইকে শুভেচ্ছা। আমরা একেবারে একটা অনানুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু করতে যাচ্ছি। আমরা এর নাম দিয়েছি ম্যাজিক আলাপন। এখানে কথা বলবেন আমাদের শ্রদ্ধেয় শিক্ষক আ-আল মামুন (আব্দুল্লাহ
‘আমি কাঙাল হয়ে রয়েছি মানে বিশ্বাস করো বাংলাদেশ আমার দেশ’
ভারতিয় চলচ্চিত্রের পুরোধা ব্যক্তিদের অন্যতম হরিসাধন দাশগুপ্ত। চলচ্চিত্র জগৎ থেকে দূরে সরে গিয়েছিলেন বহুদিন; সে ছিলো তার স্বেচ্ছা-নির্বাসন। মূলত প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা হলেও তিনি কমললতা (১৯৬৯), একই অঙ্গে এত রূপ (১৯৬৫) কাহিনীচিত্রের অনুবর্তী আরো অনেক চলচ্চিত্র
‘আমিই সিনেমাটোগ্রাফের মূল স্বত্বাধিকারী’
১৮৯৫ সালের ২২ মার্চ প্যারিসে প্রদর্শন হয় ওয়ার্কারস লিভিং দ্য লুমিয়ের ফ্যাক্টরি। এর মধ্য দিয়েই সূচনা হয় পৃথিবীর বাণিজ্যিক চলচ্চিত্রের ইতিহাস। লুই লুমিয়ের ও অগাস্ত লুমিয়ের নামে দুই ভাই ছিলেন এই কৃতিত্বের নায়ক। তাদের বাবা ফ্রান্সের বিখ্যাত ফটোগ্রাফার ও ব্যবসায়ী
নবতরঙ্গের ছন্দ নিয়ে এলেন জ্যঁ লুক গদার
পুরো নাম : জ্যঁ লুক গদার জন্ম : ৩ ডিসেম্বর ১৯৩০, প্যারিস, ফ্রান্স চলচ্চিত্রে অবদান : নবতরঙ্গধারার পথিকৃৎ ১৯৪৪ সাল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে, চলছে বিশ্বজুড়ে অক্ষশক্তি ও মিত্রশক্তির ধ্বংসলীলা। জার্মানরা গুঁড়িয়ে দিয়েছে ইতালির অবকাঠামো। যুদ্ধ শেষেও ঠিক চেনা
কালো মানুষদের শিল্পভাবনার ফোয়ারা, ঘানার ন্যাফটি
দাও ফিরিয়ে আমার কৃষ্ণ খেলার পুতুল যা ছিল আমার সত্তার বিনোদন আমি চাই আমার শক্তি, প্রত্যয়। কারণ তা হলেই আমি উপলব্ধি করবো আমার আমিত্ব।১ শোষণ, নিষ্পেষণে জর্জরিত আফ্রিকার কালো মানুষদের পরাধীন জীবনের কষ্ট ও স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা ফুটে উঠেছে ঘানা’র এমন অনেক কবিতায়।
বার্লিন উৎসব : সদা জাগ্রত এক ভালুকের গল্প
চারদিক স্তব্ধ। যেদিকে চোখ যায় শুধু ভাঙা দেয়াল, বিধ্বস্ত গাড়ি, রাস্তায় কাঁচের টুকরা আর ছোপ ছোপ রক্ত। বাতাসে হাজারো মানুষের লাশ আর বুলেটের বিকট কালো গন্ধ। বিশ্বযুদ্ধের তাণ্ডবলীলা যেনো সবকিছু এলোমেলো করে দিয়ে গেছে। কিন্তু এর মাঝেও একটা ভালুক যেনো আপন মনে খেলা করছে।
তাত্ত্বিক বিষয়গুলো জানার সহায়ক বই
বইয়ের শুরুটা চলচ্চিত্রকলার সংজ্ঞা ও স্বরূপ নির্ধারণের মাধ্যমে। ১৮০৩ সালে ফটোগ্রাফিক ইমেজ ধারণ থেকে আরম্ভ এর ইতিহাস। ক্যামেরা অবসকিউরা, দ্যাগেরোটাইপ, ক্যালোটাইপ, ক্রোনোফটোগ্রাফ, সিনেমাটোগ্রাফ, থিয়েটারোগ্রাফ—এতো কিছু হয়ে চলচ্চিত্রের আবিষ্কার। আর চলচ্চিত্রকলায়
দু-এক বছর আগে প্রাচীন চিনের ইতিহাস পড়তে গিয়ে জেনেছিলাম ‘কনকিউবাইন’ (Concubine) শব্দটি। উইকিপিডিয়ার কল্যাণে বিস্তারিত তথ্যও পাই। সামাজিক অবস্থানগতভাবে উচ্চস্তরের কারো সামাজিকভাবে স্বীকৃত একজন স্ত্রী থাকবে। আর অর্থনৈতিক সুবিধা নিশ্চিত করে ওই ব্যক্তি অন্য অনেক নারীর
টেলিভিশন আজকের সময়ের অন্যতম শক্তিশালী গণমাধ্যম। আর হবেই না বা কেনো, যখন কোনো ঘটনাকে খুবই অল্প সময়ের তৎপরতায় টিভি পর্দায় হাজির করা যাচ্ছে, তখন তো এই মাধ্যমের শক্তি মেনে নিতেই হয়। তাই আমরা না চাইলেও টেলিভিশন ঢুকে পড়ছে আমাদের মনের গভীরে। এ নিয়ে গার্বনার ও তার সহকর্মীরা