১২তম সংখা , জানুয়ারি ২০১৭
সতীর্থের চোখে আব্বাস ইরানি চলচ্চিত্রের অন্যতম পুরোধা আব্বাস কিয়ারোস্তামি ৪ জুলাই ২০১৬ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। আব্বাস স্মরণে নিউইয়র্কের স্কুল অব ভিজ্যুয়াল আর্টস-এর থিয়েটার হলে এক শোকসভার আয়োজন করে তার দীর্ঘদিনের বন্ধু ও সহকর্মী পিটার স্কারলেট ও নাজি বেগলারি। এতে
টেস্ট অব চেরি মৃত্যু মৃত্যু খেলায় জীবনের জয়গান
ফিরে দেখা পারস্য ও একজন আব্বাস ‘আমি ভবঘুরে বলেই সবখানে যেতে পারি, সব কাজ করতেও পারি’—কথাগুলো ইরানের প্রখ্যাত চলচ্চিত্রনির্মাতা আব্বাস কিয়ারোস্তামির। এই ভবঘুরে স্বভাবের কারণেই হয়তো তিনি নিজেকে মেলে ধরতে পেরেছিলেন চলচ্চিত্রের বিভিন্ন শাখায়—নির্মাণের পাশাপাশি করেছেন
সত্য, বাস্তবের মিশেল হলিউডের চলচ্চিত্র যেমন বলিউডের মতো নয়, কোরিয়ান চলচ্চিত্রও ঠিক ইরানের চেয়ে আলাদা। একইভাবে সত্যজিৎ রায়, কিম কি দুক, আব্বাস কিয়ারোস্তামির চলচ্চিত্র দেখেও নির্মাতাকে চেনা সম্ভব। এদের প্রত্যেকের চলচ্চিত্রের নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য আছে। যে স্বকীয়তার
দ্য উইন্ড উইল ক্যারি আস মৃত্যু নাকি জীবন, হাওয়া আমাদের কোথায় নিতে চায়?
দূর থেকে চোখে পড়ে পাহাড়ি আঁকাবাঁকা পথ, একটা গাড়ি চলছে। পথটা বৈচিত্র্যময়, শুরুর দিকে ধুলায় ভরা; চারপাশ ধূসর। কিছুটা পথ গেলে পাশে হালকা সবুজের দেখা মেলে। আরো এগোলে বাড়তে থাকে সবুজের উপস্থিতি, চোখে পড়ে ফসলের ক্ষেত; দূর পাহাড় আর পাহাড়ের কোল ঘেঁষে থাকা গ্রাম্য ঘরবাড়ি।
চারপাশে যা ঘটছে সেদিকে তাকান, সেগুলোকেই চলচ্চিত্রে রূপ দিন
‘সত্যজিৎ রায়ের মৃত্যু আকিরা কুরোসাওয়াকে এতটাই ব্যথিত করেছিলো যে, তিনি বলতে বাধ্য হয়েছিলেন এ শূন্যতা পূরণ হওয়ার নয়। কিন্তু অল্প দিনের মধ্যেই আব্বাস কিয়ারোস্তামির চলচ্চিত্র যখন দেখতে শুরু করলেন তিনি সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ দিলেন। কারণ সত্যজিতের জায়গাটি নেওয়ার
চলচ্চিত্রে সেন্সরশিপ : সময় গেলেও রাষ্ট্রের চরিত্র বদলায়নি কিছুই
এ এক আজব কারখানা! নায়িকার স্তনের ভাঁজ, বোমা হামলা, দাড়ি-টুপি পরা নায়ক—এ ধরনের দৃশ্য সম্বলিত ভারতীয় চলচ্চিত্র পাকিস্তানের দর্শকদের জন্য নিষিদ্ধ১; হোক সেটা যৌক্তিক কিংবা অযৌক্তিক। ফলে প্রতিবেশী দেশ ভারতে নির্মিত বেশিরভাগ চলচ্চিত্রই দেখার সুযোগ থেকে বঞ্চিত পাকিস্তানিরা।
ঢাকাই চলচ্চিত্রের নায়ক-কাহন হিরো আলম ‘রোদ্দুর’ হতে চেয়েছিলো
কোনো গবেষণা কিংবা জরিপের ফল নয়; একেবারে ব্যবহারিক জীবনে মানুষের সঙ্গে মিশতে গিয়ে দেখেছি, ফেইসবুকের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সম্পর্কে সমাজে ইতি-নেতি দু’ধরনের দৃষ্টিভঙ্গিই আছে। নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির একটা যুক্তি হলো বিচ্ছিন্নতা; তা মানুষ থেকে মানুষের হোক, কিংবা
নিজ চরিত্র গুণে যে অন্যকে ছাপিয়ে মুখ্য হয়ে ওঠে সে-ই নায়ক। প্রথাবদ্ধ এ কথাটি বাস্তব জীবনে যেমন সত্য, তেমনই চলচ্চিত্রে নির্মিত বাস্তবতাকে বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতেও এর কোনো বিকল্প নেই। লুমিয়ের ভ্রাতৃদ্বয় যখন বাজারে নতুন ‘জাদু’ নিয়ে এসে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা কামাচ্ছিলেন,
ভোজপুরি চলচ্চিত্র : স্বপ্নকে সঙ্গে নিয়েই স্বপ্নভঙ্গের পথে
প্রসঙ্গ আলাপন গ্লুটোগনি বা ভাষাবিজ্ঞানের ইতিহাস নিয়ে চর্চা বেশ পুরনো। হাজারো বছরের পুরনো নথি, প্রত্নতত্ত্ব ও নৃবিজ্ঞান থেকে পাওয়া নানা তথ্যাদির মাধ্যমে ভাষা বিকাশের এক চিরাচরিত রূপ পাওয়া যায়। প্রত্নতত্ত্ব ও নৃবিজ্ঞানের সেই গবেষণা থেকে অনেকটাই স্পষ্ট হওয়া
‘নায়িকা’-শিল্পী দ্বন্দ্ব এবং কঙ্কনা রানওয়াত
‘বিশ্বে যা-কিছু মহান্ সৃষ্টি, চির-কল্যাণকরঅর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।’পুরুষতান্ত্রিকতা ও নারীবাদ—দুটি ধারণা; দুই ধরনের ডিসকোর্সও বলা যায়। যদিও নারীবাদ বিষয়টি খুব বেশি পুরনো নয়। ‘উদার (মানবতাবাদী) বা ব্যক্তিস্বাতন্ত্রবাদী নারীবাদ : এ-মতবাদের উদ্ভব
রাজশাহীতে চলচ্চিত্রযাত্রা : ইতিহাসের সেকাল-একাল
শিল্প ও তার গুরুত্ব অনিবার্যভাবে ফিরে আসে। চলচ্চিত্র অবশ্যই ইতিহাসের সহযাত্রী, জীবন ও কালখণ্ডের প্রতিচ্ছবি। যা কোনো একটি সময়কে গভীরভাবে ধারণ করতে করতে অগ্রসর হয় এবং এর মধ্য দিয়ে গুরুত্ববহ হয়ে উঠতে থাকে। এক্ষেত্রে চলচ্চিত্র শুধু ইতিহাসকে দর্শনযোগ্য করে তোলে
১৯৩১ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ এটা পরিষ্কার হয় যে, হলিউডের বদৌলতে সবাক চলচ্চিত্রের অধিষ্ঠান নিশ্চিত হয়ে গেছে; শেষ হয়ে গেছে নির্বাকের দিন। তবে প্রথম ২০ বছরেই নির্বাক চলচ্চিত্র এতো সব পর্যায় অতিক্রম করে যে, তা শৈল্পিক ও প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে বৈপ্লবিক বলা যায়। মজার ব্যাপার
'বুদ্ধ ইন অ্যা ট্রাফিক জ্যাম : যেখানে সূক্ষ্মভাবে হাজির আধিপত্যবাদী প্রতিবিপ্লবী ঈশ্বর
বুদ্ধ ইন অ্যা ট্রাফিক জ্যাম সঙ্কটাপন্ন বা ধ্বংসাত্মক কোনো পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে তা থেকে উত্তরণের জন্য মানবজাতির ভিতরেই চলতে থাকে নানা চিন্তাভাবনা, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া। এ রকম পরিস্থিতির সম্ভাব্য কারণ ও সমাধানের পথ কিছু মানুষ দেখতে পায়। ওই মানুষেরা সমাধানের সেই
‘রাজকাহিনী’ : ‘বেশ্যাবাড়ি’র আঙিনায় মহাত্মাদের ছেলেখেলা
নির্জন প্রান্তরে নিষিদ্ধ পল্লী। হলদিবাড়ি আর দেবীগঞ্জের মাঝখানে বেগমজানের কোটা। র্যাডক্লিফ সাহেব আঙিনার মাঝ দিয়ে বর্ডার লাইন এঁকে দিলেন। ছোটোখাটো শক্তিমানেরা বেগমজানের শক্তিকে ভয় পায়। বোস বাবুরা রাতের অন্ধকারে এ বাড়িতে আসেন বটে, কিন্তু দিনের আলোতে বেশ্যাদের
‘অ্যা বিউটিফুল মাইন্ড’ : যোগাযোগ বৈকল্য ও মানবিকতার রূপায়ণ
মানবীয় চাহিদা/আকাঙ্ক্ষাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে মৌলিক চাহিদা/আকাঙ্ক্ষাটি হলো জগতের কোনো কিছু সঠিকভাবে বুঝতে পারা এবং অন্যের নিকট নিজে বোধগম্য হওয়া। র্যাল্ফ নিকোলস
উত্তরের চলচ্চিত্র 'কোর্ট' : রাষ্ট্র, আইন আর নাগরিকের ‘টম অ্যান্ড জেরি’ খেলা
মানুষের পায়ের চিহ্ন তাকে ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত করে। প্রতিটি পদক্ষেপই মানুষকে গন্তব্যের দিকে একটু একটু করে নিয়ে যায়। শুধু সমাপ্তিতেই নয়; সমাজ-সভ্যতা বিকাশের সঙ্গেও এই গন্তব্যের সম্পৃক্ততা আছে। তবে এই এগিয়ে যাওয়ার পরিক্রমা কখনো মানবের জন্য মঙ্গলকর, আবার
নিজের দর্পণে দেখা 'টু অ্যান্ড টু'
চলচ্চিত্রটি মাত্র ছয় মিনিট ৫১ সেকেন্ডের। এতো ছোটো কাহিনি, অথচ রেশ থেকে গেলো সারাটি দিন। সারাজীবন ধরে মেনে নেওয়া অনেক বিষয়ই কেনো জানি মনে পড়তে লাগলো। এর অনেকগুলোই অবশ্য স্বাভাবিক হিসেবে মেনে নিয়েছিলাম। এমন অনেক অপছন্দের কাজ করতে হয়েছে, যেগুলো ব্যক্তিগতভাবে কখনো মেনে
ফারুকীর আরেক টুকরো ‘বেসামাল’ চালাকি 'পিঁপড়াবিদ্যা'
পাঠ-যুক্তি ও প্রস্তাবনা এক টুকরো রুক্ষ, কঠিন, অনুর্বর পাথরখণ্ড কোটি কোটি বছরের বিবর্তনের মধ্য দিয়ে পরিণত হয়েছে আজকের সুজলা-সুফলা, সবুজ পৃথিবীতে। এর পিছনে প্রকৃতির যেমন হাত রয়েছে, তেমনই সব প্রাণীও অক্লান্ত শ্রম দিয়েছে। তবে অন্য অনেক প্রাণীর তুলনায়, বিজ্ঞানের ভাষ্য
'দ্য ফ্লাওয়ারস অব ওয়ার'-এর গল্পটা যৌনকর্মীদের নয়, ক্ষমতার
ঐতিহাসিক ঘটনার চলচ্চিত্রে সত্য ও বাস্তবতা প্রতিটি বস্তুর সঙ্গে বস্তু, ভাবের সঙ্গে ভাব, চিন্তার সঙ্গে চিন্তার প্রতিনিয়তই দ্বন্দ্ব চলছে, চলবে। এর মধ্য দিয়েই মানবসমাজ পরিবর্তন হয়, এগিয়ে যায়; এটাই মার্কসের দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদের মূল কথা। সেই হিসেবে প্রতিটি বস্তু,
সিস্টেমেরও আমাকে দরকার নাই আমারও সিস্টেমকে দরকার নাই
বাংলা গানের জীবন্ত এক কিংবদন্তি কবীর সুমনের জন্ম ১৬ মার্চ ১৯৪৯। তিনি একাধারে গায়ক, গীতিকার, অভিনেতা, বেতার সাংবাদিক, গদ্যকার ও সংসদ সদস্য। তার পূর্বনাম সুমন চট্টোপাধ্যায়। ২০০০ খ্রিস্টাব্দে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হয়ে তিনি পুরনো নাম পরিত্যাগ করেন। ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দে
ষাটের দশকের সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটে চলচ্চিত্র
বাংলাদেশের সামাজিক, রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক পরিপ্রেক্ষিতে ষাট দশকের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই জাতির সাংস্কৃতিক চেতনা অনুধাবন এবং পূর্ণ জাগরণের বিশাল ব্যাপ্তিতে যে তৎপরতা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে তা শুধু ষাট দশকের সামগ্রিক এবং পর্যায়ক্রমিক অগ্রসরমানতার
সিনেমার শতবর্ষ : উৎসব না শ্রাদ্ধবাসর?
সিনেমা সম্পর্কে আমাদের দেশে ব্যাপক চেতনা জাগ্রত হয়েছে খুব অল্পদিন। চলচ্চিত্রের শতবর্ষ উদ্যাপন করার জন্য নানা ক্রিয়াকর্ম পৃথিবীর অন্যান্য বহু দেশে অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে। ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে এবং অনেক ভারতীয় সংস্থার সহযোগিতা নিয়ে আশিস রাজাধ্যক্ষ ও
সিনেমা কিংবা বিজ্ঞাপন শুধু উপভোগ নয়, গবেষণারও বিষয়
অধ্যাপক অরুণ কুমার বসাক। পদার্থবিজ্ঞানে দেশের প্রথম প্রফেসর ইমেরিটাস। গবেষণা-প্রাণ এই মানুষটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ থেকে দেশের শিক্ষা-গবেষণা উন্নয়নে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। গবেষণার বাইরে তার সম্পর্ক বৃক্ষ, ফুল, পাখি আর বন্যপ্রাণীদের
ডিশ কোনো ব্যাপার না, মোবাইল ফোনই চলচ্চিত্রশিল্পটাকে ধ্বংস করে দিলো
সমীর কুমার মণ্ডল যখন প্রেক্ষাগৃহের সঙ্গে যুক্ত হন, তখন তিনি কেবল মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছেন; সময়টা ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দ। নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার নজিপুরের ‘বিনোদন’ প্রেক্ষাগৃহে সাইকেল গ্যারেজের দায়িত্ব দিয়ে চলচ্চিত্রের মাঠে সমীরের কর্মজীবন শুরু। প্রেক্ষাগৃহের
আমি চলচ্চিত্র নির্মাণ ও সমালোচনার মধ্যে কোনো পার্থক্য দেখি না
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সবে শেষ হয়েছে। অর্থনীতির পাশাপাশি এর প্রভাব পড়ে শিল্প-সাহিত্য-চলচ্চিত্রেও। কাঁচা ফিল্ম নেই, স্টুডিওগুলো গুঁড়িয়ে গেছে; কিন্তু তাই বলে কি স্বপ্ন দেখা বন্ধ করে দিবে স্বপ্নের ফেরিওয়ালারা? না, বরং যা যেভাবে আছে তা নিয়েই স্বপ্ন বুনতে শুরু করে তারা,
'দ্য সেভেন্থ সিল'-এ ঈশ্বর ও জীবনের মেলবন্ধন
শুধু বিশ্বাসই কি মুক্তির পথ যেখানে নিজেকেই বিশ্বাস করি না প্রতিটি সত্তায় মিশে থাকে দুইটি বৈশিষ্ট্য—ধ্বংস ও সৃষ্টি। কেউ মেতে থাকে ধ্বংসলীলায়; কেউবা সৃষ্টির নেশায়; দৃঢ় প্রত্যয়ে এঁকে যায় পৃথিবীর বুকে আপন পদচিহ্ন। সৃষ্টিশীল এই মানুষগুলোর সৃষ্টি বিবর্তনকে ত্বরান্বিত করে,
দেখা না-দেখা, ভিন্ন ভিন্ন দেখা নিয়ে ‘দেখা’
দেখা বিষয়টি নিয়ে কোনো আলোচনা হলেই কেনো জানি গৌতম ঘোষের দেখা১ চলচ্চিত্রটির কথা মনে পড়ে যায়। তাই এই আলোচনাও দেখা দিয়েই শুরু করতে একরকম বাধ্যই হচ্ছি। গৌতম খুব যত্ন নিয়ে চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেছিলেন, কখনো মনে হয় নির্মাতা হিসেবে এটিই তার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। এর সংলাপ, নির্মাণশৈলী,
প্রসঙ্গ সম্প্রচার সাংবাদিকতা : অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার বিশ্লেষণি পাঠ
ভূমিকা প্রতিদিন-প্রতিক্ষণ দেশে ও বিদেশের ঘটনা তাৎক্ষণিকভাবে দর্শকশ্রোতার কাছে তুলে ধরার সবচেয়ে শক্তিশালী মাধ্যম হলো সম্প্রচার মাধ্যম বা টেলিভিশন চ্যানেল। আর স্থান, কাল ও গুরুত্ব ভেদে এসব সংবাদ প্রচার ও উপস্থাপনে রয়েছে আলাদা আলাদা ধরন বা ফরম্যাট। অপেক্ষাকৃত
গণমাধ্যম কর্তৃত্ব বজায় রাখার হাতিয়ার
আভ্রাম নোম চমস্কি আমেরিকান দার্শনিক, ভাষাবিজ্ঞানী, সমাজবিজ্ঞানী ও যুক্তিবিদ। তিনি ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজির (এম আই টি) ভাষাবিজ্ঞান বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক। তার অন্য পরিচয়, পুঁজি প্রাধান্যশীল গণমাধ্যমের বিশ্লেষক ও সমালোচক। সেই সঙ্গে উদারবাদী