১১তম সংখা , জুলাই ২০১৬
পালাবি কোথায় : গতানুগতিক খোকনের খানিক উল্টো দেখা
‘চলচ্চিত্র সর্বকলা আত্মীকৃত এক শিল্প, যোগাযোগ ও প্রকাশ মাধ্যম।’১ এই কথার সূত্র ধরে যদি আলাপ শুরু করা যায় স্বভাবতই যে বিষয়টা আসে তা হলো, চলচ্চিত্র এমন একটা শিল্প যাতে শিল্পকলার অনেক মাধ্যমের সংমিশ্রণ ঘটেছে। আর তাই চলচ্চিত্রকে বিনোদন কিংবা গণযোগাযোগ যে মাধ্যম হিসেবেই
প্রেক্ষাগৃহে শিশুর গমনাগমন এবং বিনোদন ভাবনা
এই ছবিটি প্রম্পট ব্যবহার করে চ্যাটজিপিটি দিয়ে তৈরি করাআমার শৈশব, আমার বিনোদন ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দ, দুর্গাপূজার সময়। তখন আমার সবে সাত বছর। রাস্তার ঠিক পাশেই ছিলো বাড়ি। উঠোনের পূর্বদিকটায় অনিল দাদু ও পশ্চিমে কাকাদের ঘর, আর দক্ষিণে কিছু গাছগাছালি, পরে ফসলি জমি। বাড়ির
সানি, ম্যাজিক মামণি ও ‘পুতুলনাচ’ : এক ফালি পুরুষালি স্বীকারোক্তি
‘ম্যাজিক মামণি’ আইটেম সঙ-এর একটি দৃশ্য এ লেখা কোনো জটিল তত্ত্ব নিয়ে নয়। এক আমজনতার সাধারণ পর্যবেক্ষণ এবং তার মধ্য দিয়ে জেগে ওঠা কিছু প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা মাত্র। আবারও বলছি, তত্ত্ব এর বিষয় নয়; এর বিষয় খুব সাধারণ—চলচ্চিত্রের ভিনদেশি এক নায়িকা, দেশি এক
চলচ্চিত্রে খলচরিত্র : অভিনয়শিল্পী নাকি ‘খলনায়ক’
এই ছবিটি ইন্টারনেট থেকে নেওয়া হয়েছে নায়ক বনাম ‘খলনায়ক’ ইতালির মাফিয়া ডন ভিত্তো কর্লিওন। অপরাধ সাম্রাজ্যকে যিনি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিলেন। মার্কিন মুল্লুকে বাস করে, পুলিশ তথা রাষ্ট্রের সব নীতি-নৈতিকতাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে নিজের আইনকানুন চালু করেন কর্লিওন।
বাংলাদেশের সিনেমা বলে আলাদা কোনো সিনেমা নেই
এই ছবিটি ইন্টারনেট থেকে নেওয়া হয়েছে মানুষ লুকাল কোন শহরে। এবার খুঁজে মানুষ পাইনে তারে ॥ ব্রজ ছেড়ে নদে এল নদে ছেড়ে কোথায় গেল যে জান সে বলো মোরে ॥ স্বরূপে এই রূপ দেখা যেমন হয় চাঁদের আভা তেমনি মত দেখলো কেবা ক্ষণেক ক্ষণেক বারাম দেয় রে ॥ কেউ বলে তার নিজ রূপ ভজন লয়ে
দক্ষিণী রাজার বিজয় উপাখ্যান আমাদের বেহাত সাম্পান
পুষ্প-প্রেম-স্বপ্ন ও বাজার ফুল দেখে কবি, সাহিত্যিক, চিত্রকর থেকে আমজনতা সবাই কমবেশি মুগ্ধ হয়, আবেগাপ্লুত নয়নে ফুলের সঙ্গে কারো মুখাবয়বের তুলনা খোঁজে; প্রশংসা করে প্রকৃতির নান্দনিক সৃষ্টি রহস্যের; কেউ আবার প্রেমের বহিঃপ্রকাশ ঘটায় পছন্দের মানুষটির হাতে এই ফুল
সেভিং ফেস থেকে ‘অনার কিলিং’ একজন চিনয়ের চিন-পরিচয়
নারী, ধর্ম ও এক ‘পবিত্র দেশ’ কিছু সময়ের জন্য নারী-পুরুষ বিষয়টাকে মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে শুধু ‘মানুষ’ কল্পনা করি। শব্দ হিসেবে যার অর্থ মানব, মনুষ্য, নর প্রভৃতি। এই মানুষের জন্যই এ ধরার সবকিছু। যখন যেটার প্রয়োজন পড়েছে, এই মানুষ তা-ই এখানে নিয়ে এসেছে। এভাবেই একটা সময় পৃথিবীতে
সুর ও শব্দের অনন্যতায় মেঘে ঢাকা তারা
ঋত্বিকের সঙ্গীত ভাবনা, চলচ্চিত্রের সঙ্গীত ও শব্দ মানুষের কল্যাণ চিন্তা ছাড়া শিল্প কতোটা স্বয়ংসম্পূর্ণ তা বলা মুশকিল। যিনি শিল্প তৈরি করেন, তার মধ্যে সেই দায়বদ্ধতা না থাকলে তা শিল্প হয়ে ওঠা কঠিন। সেই জায়গা থেকে শিল্প হিসেবে ঋত্বিকের চলচ্চিত্রে সঙ্গীতের ব্যবহার
ইনসেপশনকে সঙ্গে নিয়ে নোলান-এর আঁতুড়ঘর থেকে বলছি
The purpose of art is washing the dust of daily life of our souls. —Pablo Picasso. যেকোনো কিছু সৃষ্টি করাই কঠিন; সত্যিকার অর্থে আরো কঠিন অর্থবহ কোনো কিছু সৃষ্টি করা। সে কারণেই বোধহয় সব স্রষ্টাকে মনে রাখার তাগিদ আমরা অনুভব করি না। কারণ দিন শেষে মানুষ আসলে ‘অর্থ’ খুঁজে ফেরে, বাদবাকি সবকিছু তার কাছে অনর্থক
এই ছবিটি ইন্টারনেট থেকে নেওয়া হয়েছে চলচ্চিত্রের বিভিন্ন দিক যেভাবে গুরুত্ব বহন করছে, তাতে সাধারণ দর্শক-শ্রোতার মনোযোগ সেদিকে যেতেই পারে। জাতীয় চলচ্চিত্র থেকে বিশ্ব চলচ্চিত্র, যুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র থেকে সামাজিক চলচ্চিত্র, আর্ট থেকে ব্যবসাসফল চলচ্চিত্র—এ রকম বিভিন্ন
এই ছবিটি প্রম্পট ব্যবহার করে চ্যাটজিপিটি দিয়ে তৈরি করা ৯০ দশকের শুরুর কথা। আমার বয়স তখন সাত কি আট। ছোটো চাচা আমাদেরকে সিনেমা দেখতে নিয়ে যাবেন। তখনো বুঝি না কিছু, সিনেমা কী? আমাকে আর ছোটো বোনকে চাচা নিয়ে গেলেন সিনেমা দেখাতে। দেখলাম, কিন্তু বুঝলাম না কিছুই। এখন আর বিশেষ
কলম্বাসের আবিষ্কার থেকে বৃহত্তর বদ্বীপে
অভিজ্ঞতা যা বলে ... রাষ্ট্র কী—এমন প্রশ্ন করা হলে, সাধারণভাবেই উত্তরটা সবার কাছে একই রকম হবে না। কৃষক থেকে শুরু করে রাষ্ট্রপ্রধান পর্যন্ত সকলেরই মত প্রায় ভিন্ন হবে। কারণ রাষ্ট্র নিয়ে তাদের অভিজ্ঞতা ভিন্ন। কেউ রাষ্ট্রের কাছ থেকে পায় সন্ত্রাস-নির্যাতন-নিপীড়ন; আবার
চিত্রার পাড় থেকে দীনবন্ধু কলোনি দেশহীন মানুষের বেঁচে থাকার গল্প স্থানীয় সংবাদ
‘যদি ঘর ছেড়ে কেউ জঙ্গলে যায়, স্বপ্নদোষ কি হয় না সেথায়’ কোনো দেশে যখন মহামারি, যুদ্ধবিগ্রহ, দুর্ভিক্ষ আসে, তখন মানুষ বাঁচার জন্য সাময়িকভাবে এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় পালিয়ে যায়। যখন বিপদের আশঙ্কা কেটে যায়, তখন তারা আবার নিজ গৃহে ফিরে আসে। হয়তো এই সময়ের ব্যবধানে
পরিবারের পরিহাস ও বেলাশেষ-এর জৈবিক নিষিদ্ধ অনুভূতি
একজন লেখকের বিধবা স্ত্রীর করুণ আর্তি ভরা আবেদন প্রকাশক মনোযোগ দিয়ে শুনলেন; শুধুই শুনলেন। বিপন্ন বিধবাকে কিছু বলতে পারলেন না। বৈধব্যের প্রগাঢ় অসহায়ত্ব মুখের ভাষায় শুধু প্রকাশ হলো না, ভাবে ভাবনায় বর্ণনায় বাস্তবতায়—সঙ্কট দেখা মিললো সর্বত্র। বিবেকবান সুশিক্ষিত
কাদম্বরী’র সত্য-মিথ্যা এবং সুমন ঘোষের দায়
উত্তরে পদ্মা আর দক্ষিণে গড়াই নদী ঘেরা শিলাইদহ কুঠিবাড়ি। প্রকৃতির সৌন্দর্যে ভরপুর গ্রামটিতে বাবার সঙ্গে প্রথম আসেন বালক রবীন্দ্রনাথ, তখন তার বয়স ১০ বছর। সময়টা ১৮৭১ খ্রিস্টাব্দ। তার পর দীর্ঘ বিরতি শেষে আবার কুঠিবাড়ি; এবার জমিদারি (১৮৯১—১৯০১) তদারক করতে। এই বিরতি
ওসামা : স্বপ্নবান বারমাক-এর স্বপ্নহীন এগিয়ে চলা
পাথরের হৃদয়কে যে ভাঙছে সে কে? প্রতি ঘরে মেলে দিচ্ছে যে বেদনা সে কে? ক্ষুধার্তের হাহারব-তা কি যথেষ্ট ছিলো না? বঞ্চিতের
ব্ল্যাক-এ মানবীয় যোগাযোগের রূপায়ণ
ভূমিকা এটি আমার ও আমার শিক্ষকের গল্প। এটি দুজন অপূর্ণাঙ্গ মানুষের জীবনের গল্প। ঈশ্বরই এ দুজনকে অপূর্ণাঙ্গ করেছে। দুজনই তাদের নিয়তির সঙ্গে লড়াই করেছে। সম্ভব করেছে অসম্ভবকে। আমার এই গল্পের জগতটি সম্পূর্ণ ভিন্ন রকমের। যে জগতের শব্দ হারিয়ে যায় নৈঃশব্দের মাঝে, আলো হারিয়ে
দেশহীন এক মানুষের আর্তি নির্বাসিত
প্রাত্যহিক জীবনের সঙ্গতি অথবা অসঙ্গতি সকলের গা-সওয়া হয়ে ওঠে না—এই নিরিখে কেউ কেউ আলাদা। প্রাকৃতিক নিয়মেই একজন মানুষ আলাদা, আবার আলাদা নয়। আবার ‘আলাদা’দের একত্র বা বিচ্ছিন্ন করতে গিয়ে সেও ‘আলাদা’ই হয়। এই আলাদা হওয়ার দরুণ তার একটি নির্দিষ্ট নাম পাওয়া যায়, যা তার
নির্বাসিত : গল্পটা দেশ ছাড়ার নয়, ফেরার আকুতির
কড়চা-১ : কলকাতা থেকে লেখক হঠাৎই বিতাড়িত। রাজস্থান, দিল্লি হয়ে সুইডেনে আশ্রয় নেওয়া। নির্বাসিত লেখকের অনিশ্চিত জীবন; একাকিত্বের বিরুদ্ধে সংগ্রাম; পোষা বিড়ালকে কাছে পাওয়ার তীব্র আকাক্সক্ষা। একই সঙ্গে অপেক্ষার প্রহরগুলো কেবলই দীর্ঘায়িত হওয়া। কড়চা-২ : যেনোতেনো বিড়াল
চলচ্চিত্র নির্বাসিততে যা যা নির্বাসিত
বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত লেখক তসলিমা নাসরিনকে নিয়ে কলকাতায় নির্মাণ হয় নির্বাসিত। চলচ্চিত্রটি নিয়ে নির্মাণের শুরু থেকেই নানা আলোচনার শেষ ছিলো না। কেমন হবে এটি, তসলিমার জীবনের কোন কোন দিক উঠে আসবে, ধর্মীয় সংগঠনগুলো বিষয়টিকে কীভাবে নিবে, বিতর্ক উসকে উঠবে কি না—এমন
এক মানুষ-খুনির ‘ত্রাতা’ হওয়ার গল্প সেভিয়র
যে কারণে গল্পের শুরু দর্শকের অভিগম্যতা কিংবা সামাজিক ভূমিকা বিবেচনায় বেশিরভাগ মৌলিক শিল্পমাধ্যমকে ছাপিয়ে গেছে চলচ্চিত্র। ফলে সালভেদর দালি’র মতো চিত্রশিল্পীকে চলচ্চিত্রকার হতে দেখা গেছে, সের্গেই আইজেনস্টাইন, ইঙ্গমার বার্গম্যান কিংবা ঋত্বিক ঘটকের মতো থিয়েটারকর্মীরাও চলচ্চিত্রকার
‘আমি ভালো সিনেমা বানাতে পারছি না, অথচ বলছি ওগুলো অপসংস্কৃতি—এগুলো চরম হিপোক্রেসি’
২০১৫ খ্রিস্টাব্দের একুশে গ্রন্থমেলায় ঘোরার ফাঁকে বন্ধু জাহাঙ্গীর আলমের সঙ্গে ছবিরহাটে বসে আড্ডা দিতে দিতে হঠাৎ-ই চিন্তাটা মাথায় আসে; ঢাকায় বসবাস করা চলচ্চিত্রপাগল যুবা বন্ধুদের নিয়ে একটা ‘ম্যাজিক আড্ডা’র আয়োজন করলে কেমন হয়? যেই চিন্তা সেই কাজ, বন্ধু-ছোটোভাই
একশো বছরেও সিনেমা মরেনি, মরবেও না
যন্ত্রের অগ্রগতির সঙ্গে-সঙ্গে সিনেমার রঙ ঢঙ বদলেছে। সিনেমার বিচরণক্ষেত্রের পরিধি বিস্তৃত হয়েছে। নিত্য নতুন পরীক্ষার মধ্য দিয়ে এগিয়ে এসেছে সিনেমা। আমি এখানে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্রের প্রেক্ষিতেই ‘সিনেমা’-কে দেখতে চাইছি। একশো বছর ধরে সিনেমায় কত কী না ঘটে গেল।
এদেশের বিশেষত বাংলার চিত্রকলা প্রসঙ্গে ঠাকুরবাড়ি—অবনীন্দ্রনাথের নামটি অবিচ্ছেদ্যভাবে জড়িত। তিনি চিত্রকলায় যে বিশেষ ধারা ও রীতির প্রচলন করেছিলেন, সেটির কোনো আলোচনা এখানে উপস্থাপিত করা হবে না। একটি বিশেষ দিক; সিনেমা-সংক্রান্ত তাঁর চিন্তা-ভাবনার স্তরটি কেমন
ফিল্মপাড়ায় যারা একসময় লেবার ছিলো তারা আজ প্রযোজক, তারা কী সিনেমা বানাবে!
চলচ্চিত্র প্রতিনিধি পেশাটির সঙ্গে খুব বেশি পরিচিত নন দর্শক। অবশ্য এর কারণও আছে; চলচ্চিত্র ও প্রেক্ষাগৃহের সঙ্গে এই পেশার মানুষের সরাসরি সম্পর্ক থাকলেও দর্শকের সঙ্গে নেই বললেই চলে। ২০১৬ খ্রিস্টাব্দের এপ্রিলে মেহের আফরোজ শাওন পরিচালিত কৃষ্ণপক্ষ-এর সঙ্গে প্রতিনিধি
বছরের পর বছর আফ্রিকান-আমেরিকানরা কেবল গায়ের রঙ কৃষ্ণ হওয়ার ‘অপরাধে’ না-মানুষ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে শ্বেতাঙ্গদের কাছে। বিষয়টি কোনোভাবেই মানতে পারেননি স্পাইক লি। তাই আফ্রিকান-আমেরিকানদের দৃষ্টিভঙ্গিকে তুলে ধরতে চেয়েছেন বিশ্ব দরবারে; মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছেন
পুরো নাম : ইয়াসুজিরো ওজু জন্ম : ১২ ডিসেম্বর ১৯০৩, ফুকাগাওয়া, টোকিও, জাপান চলচ্চিত্রে অবদান : তাতামি, এলিপসিস ও নব্য-বাস্তববাদ মৃত্যু : ১২ ডিসেম্বর ১৯৬৩, টোকিও, জাপান তাতামি, এলিপসিস
চিনা চলচ্চিত্রশিল্পের সূতিকাগার বি এফ এ
চিনা চলচ্চিত্রের কথা উঠলেই চোখের সামনে অদ্ভুত শারীরিক কসরতের মাধ্যমে মারামারির দৃশ্য ফুটে ওঠে। যেটাকে বলা হয় মার্শাল আর্ট। পশ্চিমা চলচ্চিত্রে তারকা হয়ে উঠতে অভিনয় দক্ষতা ও শারীরিক গঠনের গুরুত্ব থাকলেও চিনাদের কাছে মার্শাল আর্টে দক্ষতাই অধিক গুরুত্বপূর্ণ।
ডক লিপজিগ উৎসব পশ্চিমাকাশে ‘সূর্যের’ উদয়
ভূমিকা ক্ষমতার লড়াই, লোভ-লালসা, হিংসা-বিদ্বেষ ও ঘৃণার ওপর ভিত্তি করে পৃথিবীতে সংঘটিত হয় দু-দুটি বিশ্বযুদ্ধ। দুটি যুদ্ধেই জার্মানি অক্ষশক্তির ভূমিকা পালন করলেও কোনোটিতে জয়লাভ করতে পারেনি তারা। বরং তাদের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে যুদ্ধ পরবর্তী ঝড়। সেই সূত্র ধরেই জার্মানিকে
সেলুলয়েডিয় জাতীয়তাবাদের ‘নতুন’ পাঠ
খুব পুরনো নয়, মাত্র তিনশো বছর আগের কথা। ধর্ম আর নেতাকে বাদ দিয়ে মানুষ আনুগত্য দিলো জাতিতে। নৃতত্ত্ব, ধর্ম, ভাষাসহ নানান আদর্শিক কারণে এ কৃত্রিম পরিস্থিতির উদ্ভব হয়। আবার পরিস্থিতির পরম্পরায় জাতিগুলো তাদের আত্মপরিচয় নিয়ে হাজির হয়। এ পরিচয় অনেক ক্ষেত্রে জাতিতে জাতিতে
ভূমিকা ‘শেষ পর্যন্ত কি বিয়ে হবে ঝিল-সঞ্জুর, নাকি ঘটবে অন্য ঘটনা? ঝিল-সঞ্জুর নীরব প্রেমের মহাপর্ব দেখতে শুক্রবার রাত ৮:৩০-এ চোখ রাখুন জি বাংলায়।’ এক সপ্তাহ ধরে দেখানো হচ্ছে এ প্রোমো। প্রোমোর কথাগুলো শুনে হালিমা বেগমের মনে কাজ করছে চাপা অস্বস্তি। সত্যি কি বিয়েটা
প্রসঙ্গ সম্প্রচার সাংবাদিকতা লাইভ-এর ভিতর বাহির
এই ছবিটি এআই প্রোম্পট দ্বারা নির্মিত লাইভ কী? সাধারণত চলমান কোনো অনুষ্ঠান, আয়োজন, ঘটনা বা দুর্ঘটনাসহ যেকোনো পরিস্থিতির সেই মুহূর্তের ছবি ও তথ্য তুলে ধরা হয় টেলিভিশনের সরাসরি সম্প্রচারে। কাটছাঁট বা সম্পাদনা ছাড়াই যা ঘটনা তা-ই টেলিভিশনে সম্প্রচারের এই প্রক্রিয়ার
সংবাদপত্রে সড়ক দুর্ঘটনা আর বজ্রপাতের প্রতিবেদনে কোনো ‘ভেদ’ নেই
এই ছবিটি ইন্টারনেট থেকে নেওয়া হয়েছে ভূমিকা ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে কিংবা প্রত্যক্ষ-শ্রোতা হিসেবে আমার দায়িত্ব যদি কেবল এই হয় যে, আমি যা দেখেছি অথবা যা শুনেছি শুধু তাই তুলে ধরবো; তবে কাজটা খুব জটিল কিছু নয়। নিরপেক্ষতার তকমা অর্জনও সহজ হয়ে দাঁড়ায়। কারণ, ঘটনাটি